1. info@www.southbdnews24.com : 𝐒𝐨𝐮𝐭𝐡 𝐁𝐃 𝐍𝐞𝐰𝐬 𝟐𝟒 :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলায় ধ্বংস করা হয়েছে প্রায় ৯ কোটি টাকার ইয়াবা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পটুয়াখালী সদর উপজেলা কমিটির পরিচিতি সভা ও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে ডাঃ আজাদের বিরুদ্ধে সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহার না করলে স্বাস্থ্যসেবা বন্ধের হুশিয়ারি বন্দোবস্ত পাওয়ার পঁচিশ বছরেও জমি দখলে যেতে পারেনি ভূমিহীন তিনটি পরিবার পিরোজপুরে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ পৌর শাখার আংশিক কমিটি ঘোষণা পবিপ্রবির ছাত্র আশিকের অকাল মৃত্যু: চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগে তদন্ত কমিটি, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ বাউফলে ভাড়াটিয়ার দোকান তালা দেওয়া সহ ভাড়া উত্তোলনের অভিযোগ পিরোজপুরে বর্ষবরণে ১০১ ধরনের দেশীয় ফল-পিঠার বর্ণিল আয়োজন বাউফলে ভাঙাচুরা রাস্তাঘাট দ্রুত সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন ভোলায় ৫ বছরের শি*শু ধ*র্ষ*ণ মামলার আসামী গ্রে*ফতা*র

“সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না”-আইন মন্ত্রী আনিসুল হক

সাউথ বিডি নিউজ ২৪ ডেস্কঃ
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

সাউথ বিডি নিউজ ২৪ ডেস্কঃ কোটা সংস্কার দাবিতে রাজপথে যতই আন্দোলন-সংগ্রাম করা হোক না কেন, সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না বল মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, আমরা আদালতের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করবো।

মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। “বিচারহীনতায় বাংলাদেশ: বেআইনি আইন ইনডেমনিটি ও কারারুদ্ধ জননেত্রী” শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম।

তিনি বলেন, কোটা রাখা না রাখা নিয়ে একটা প্রশ্ন সামনে এসেছে, এটা তো সরকারের ব্যাপার, আদালতের ব্যাপার না। আমরা সর্বোচ্চ আদালতকে সম্মান করবো এবং তা বাস্তবায়ন করবো। আইনমন্ত্রী বলেন, আমরা মনে করি, বিষয়টি যেহেতু আদালতে গেছে এবং সেটা এখনো বিচারাধীন, আদালত থেকে কী পরামর্শ বা রায় আসে, সেটার জন্যই অপেক্ষা। সেটাই আমরা এখন করছি।

তিনি বলেন, আমার মনে হয়, একটা বিষয় পরিষ্কার করা উচিত। সেটা হলো— যৌক্তিক কথা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবশ্যই শুনবে। জনগণের জন্য যেটা ভালো হয়, সেটা শেখ হাসিনার সরকার অবশ্যই করবে। আন্দোলনকারীরা বাড়াবাড়ি করছেন উল্লেখ করে আইন মন্ত্রী বলেন, কোটা বাতিল হলো। সেটা নিয়ে আমাদের মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা কোর্টে গেলেন। দীর্ঘদিন শুনানির পর হাইকোর্ট একটা রায় দিলেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল ফাইল হলো। এর মধ্যেই শুরু হলো প্রতিবাদ। আদালত তখন ছাত্র-ছাত্রীদের নিজ নিজ কাজে অর্থাৎ, পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে বললেন। একই সঙ্গে আশ্বস্তও করলেন। আনিসুল হক বলেন, সেই আশ্বাসে বলা হলো—স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদকারী ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের বক্তব্য আদালতে তুলে ধরতে পারেন। আদালত মূল দরখাস্তটি নিষ্পত্তিকালে তাদের বক্তব্য বিবেচনায় নেবে। সর্বোচ্চ আদালত তাদের এ আশ্বাস দেওয়ার পরও কী আর আন্দোলন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে? তারপর যে স্লোগান দেওয়া হয়েছে, তার প্রয়োজনীয়তাও তো নেই।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য তারানা হালিম, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ।

এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস। সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী, রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব ও কলামিস্ট হায়দার মোহাম্মদ জিতু প্রমুখ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট