জালাল আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদকঃ নবম জাতীয় বেতন কমিশন গঠন করে ১ঃ৫ হারে বেতন স্কেল নির্ধারন করে সর্বনিম্ন ২৫,২০০ টাকা ও ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষনা অনুযায়ী ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারন করা ও নবম বেতন স্কেল কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত, অন্তর্বতীকালীন সময়ের জন্য ৪০% মহার্ঘ ভাতার দাবীতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী সমিতি পটুয়াখালী জেলা শাখা।
মঙ্গলবার বিকাল ৪ টায় জেলা প্রশাসকের অফিস কক্ষে জেলা প্রশাসক মো. নূর কুতুবুল আলম এর কাছে উক্ত দাবী সম্বলিত একটি স্মারকলিপি পেশ করেন চতুর্থ শ্রেনী সরকারী কর্মচারী সমিতি জেলা শাখার সভাপতি মো. হারুন অর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুস ছত্তার তালুকদার।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মজিবর রহমান তালুকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস ছালাম প্যাদা, দপ্তর সম্পাদক রিপন বৈরাগী, চতুর্থ শ্রেনী সরকারী কর্মচারী কল্যান ফেডারেশনের সভাপতি আঃ গফফার বিশ্বাস, সহ-সভাপতি জি.এম মোস্তফা, সদস্য মো. কামাল খান, সদস্য মোসাঃ রিনা বেগম প্রমুখ।
স্মারক লিপিতে অন্যান্য দাবীর মধ্যে রয়েছে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিং নিয়োগ প্রথা বাতিল করে রাজস্বখাতে জনবল নিয়োগ করা, বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট শতকরা ৫ শতাংশের স্থলে ২০ শতাংশ হারে প্রদান করা, বাড়ি ভাড়া শতকরা ৫০ পার্সেন্ট থেকে ৮০ পার্সেন্ট, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকার স্থলে ৩,০০০ টাকা, শিক্ষাভাতা ১ হাজার টাকার স্থলে ৪ হাজার টাকা, যাতায়াত ভাতা ৩’শ টাকার স্থলে ১,৫০০ টাকা, টিফিন ভাতা ২’শ টাকার স্থলে ১ হাজার টাকা, ধোলাই ভাতা ১’শ টাকার স্থলে ১ হাজার টাকা, ঝুকি ভাতা ও পাহাড়ি ভাতা পূর্বের ন্যায় বহাল রাখা প্রভৃতি।